ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯


<!– –>

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯
( ২০০৯ সনের ২৬ নং আইন )

<!–

ধারা নং
:
–>

[এপ্রিল ৬, ২০০৯]

<!–

http://www.google.com/coop/cse/brand?form=cse-search-box&lang=en–>

ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ, ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য প্রতিরোধ ও তৎসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধান করিবার লক্ষ্যে প্রণীত আইন।

       যেহেতু ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ, ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য প্রতিরোধ ও তৎসশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-

সূচী
ধারাসমূহ
<!–[Open With PDF] –>
প্রথম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২৷ সংজ্ঞা
৩। এই আইন অতিরিক্ত গণ্য হওয়া
৪। আইনের প্রয়োগ হইতে অব্যাহতি
দ্বিতীয় অধ্যায়
পরিষদ প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি
৫৷ পরিষদ প্রতিষ্ঠা
৬৷ সদস্য পদের মেয়াদ
৭৷ পরিষদের সভা
৮৷ পরিষদের কার্যাবলী
৯৷ পরিষদের তহবিল
১০৷ জেলা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ কমিটি প্রতিষ্ঠা
১১৷ জেলা কমিটির দায়িত্ব ও কার্যাবলী
১২৷ জেলা কমিটির সভা
১৩৷ উপজেলা কমিটি, ইউনিয়ন কমিটি ইত্যাদি
১৪৷ জেলা কমিটি, ইত্যাদির তহবিল
১৫৷ বাজেট
১৬৷ হিসাব রক্ষণ ও নিরীক্ষা
১৭৷ বার্ষিক প্রতিবেদন
তৃতীয় অধ্যায়
অধিদপ্তর, মহাপরিচালক, ইত্যাদি
১৮৷ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি
১৯৷ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, ইত্যাদি
২০৷ মহাপরিচালক
২১৷ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী
২২৷ কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ
২৩৷ মহাপরিচালক বা অন্য কোন কর্মকর্তার তদন্তের ক্ষমতা
২৪৷ পরোয়ানা জারীর ক্ষমতা
২৫৷ প্রকাশ্য স্থান, ইত্যাদিতে আটক বা গ্রেফতারের ক্ষমতা
২৬৷ তল্লাশী, ইত্যাদির পদ্ধতি
২৭৷ ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্যের জন্য দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ
২৮৷ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তা গ্রহণ
২৯৷ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পণ্য সামগ্রী উৎ‍পাদন, বিক্রয় ইত্যাদির উপর বাধা-নিষেধ
৩০৷ প্রবেশ, ইত্যাদির ক্ষমতা
৩১৷ নমুনা সংগ্রহের ক্ষমতা, ইত্যাদি
৩২৷ বাজেয়াপ্তযোগ্য পণ্য, ইত্যাদি
৩৩৷ বাজেয়াপ্তকরণ পদ্ধতি
৩৪৷ পঁচনশীল পণ্যের নিষ্পত্তি
৩৫৷ বাজেয়াপ্ত ও আটককৃত দ্রব্যাদির নিষ্পত্তি বা বিলি বন্দোবস্ত
৩৬৷ ভেজাল পণ্যের সরাসরি আটক ও নিষ্পত্তি
চতুর্থ অধ্যায়
অপরাধ, দণ্ড, ইত্যাদি
৩৭৷ পণ্যের মোড়ক, ইত্যাদি ব্যবহার না করিবার দণ্ড
৩৮৷ মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করিবার দণ্ড
৩৯৷ সেবার মূল্যের তালিকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শন না করিবার দণ্ড
৪০৷ ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় করিবার দণ্ড
৪১৷ ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়ের দণ্ড
৪২৷ খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণের দণ্ড
৪৩৷ অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎ‍পাদন বা প্রক্রিয়াকরণের দণ্ড
৪৪৷ মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিবার দণ্ড৷
৪৫৷ প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করিবার দণ্ড
৪৬৷ ওজনে কারচুপির দণ্ড
৪৭৷ বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্রে কারচুপির দণ্ড
৪৮৷ পরিমাপে কারচুপির দণ্ড
৪৯৷ দৈর্ঘ্য পরিমাপের কার্যে ব্যবহৃত গজ বা ফিতায় কারচুপির দণ্ড
৫০৷ পণ্যের নকল প্রস্তুত বা উৎ‍পাদন করিবার দণ্ড
৫১৷ মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করিবার দণ্ড
৫২৷ সেবা গ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্য করিবার দণ্ড
৫৩৷ অবহেলা, ইত্যাদি দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি, ইত্যাদি ঘটাইবার দণ্ড
৫৪৷ মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলা দায়েরের দণ্ড
৫৫৷ অপরাধ পুনঃ সংঘটনের দণ্ড
৫৬৷ বাজেয়াপ্তকরণ ইত্যাদি
পঞ্চম অধ্যায়
বিচার, ইত্যাদি
৫৭৷ বিচার
৫৮। সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার
৫৯। অপরাধের জামিন, আমলযোগ্যতা ও আপোষযোগ্যতা
৬০। অভিযোগ
৬১। তামাদি
৬২। পণ্যের ত্রুটি পরীক্ষা
৬৩। ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা
৬৪। দ্বিতীয়বার বিচার নিষিদ্ধ
৬৫। আপীল
ষষ্ঠ অধ্যায়
দেওয়ানী কার্যক্রম ও প্রতিকার
৬৬। দেওয়ানী প্রতিকার
৬৭। দেওয়ানী আদালতের ক্ষমতা
৬৮। দেওয়ানী আপীল
সপ্তম অধ্যায়
বিবিধ
৬৯। আইনের অধীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা
৭০। অধিদপ্তর কর্তৃক গৃহীতব্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা
৭১। ফৌজদারী কার্যক্রমের সীমাবদ্ধতা
৭২। ঔষধ বিষয়ক বিশেষ বিধান
৭৩। বেসরকারী স্বাস্থ্য পরিসেবা পরিবীক্ষণ
৭৪। গ্রেফতার বা আটক সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিতকরণ
৭৫। অন্য আইনে অপরাধ হইবার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় পদ্ধতি
৭৬। অভিযোগ এবং জরিমানার টাকায় অভিযোগকারীর অংশ
৭৭। সরল বিশ্বাসে কৃত কার্য
৭৮। দায় হইতে অব্যাহতি
৭৯। ক্ষমতা অর্পণ
৮০। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
৮১। প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
৮২। ইংরেজীতে অনুদিত পাঠ প্রকাশ, ইত্যাদি

সম্পূর্ণ আইন পড়ুনঃ

সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯৪


সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯৪

( ১৯৯৪ সনের ২১ নং আইন )

[১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৪]

সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন আইন, ১৯৯২ এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখে বা তত্পূর্বে উক্ত আইনের অধীন রম্্নজুকৃত ও অনিষ্পন্ন মামলা, আপীল ও অন্যান্য কার্যধারা নিষ্পত্তি এবং নিষ্পন্নকৃত তদন্ত্মের ভিত্তিতে মামলা ও অন্যান্য কার্যধারা পরিচালনা ও আনুষংগিক বিষয়ে বিধান করার জন্য প্রণীত আইন৷

 

যেহেতু সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন আইন, ১৯৯২ (১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইন) এর মেয়াদ উক্ত আইনের ১(২) ধারা অনুযায়ী, ২১ শে কার্তিক, ১৪০১ মোতাবেক ৫ই নভেম্বর ১৯৯৪ তারিখে উত্তীর্ণ হইয়াছে;

 

এবং যেহেতু উক্ত মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখে বা তত্পূর্বে রম্্নজুকৃত এবং অনিষ্পন্ন মামলা, আপীল ও অন্যান্য কার্যধারা নিষ্পত্তি করা এবং নিষ্পন্নকৃত তদন্ত্মের ভিত্তিতে মামলা ও অন্যান্য কার্যধারা পরিচালনা ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

 

সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্্নরূপ আইন করা হইল:-

 

সূচী

ধারাসমূহ

 

১৷ সংতিগপ্ত শিরোনামা ও প্রর্বতন

২৷ সংজ্ঞা

৩৷ ১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইনের অধীন কতিপয় কার্যধারা নিষ্পত্তিকরণ

৪৷ ১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইনের অধীন অপরাধের অনিষ্পন্ন তদন্ত্মের নিষ্পত্তি ও বিচার

৫৷ রহিতকরণ ও হেফাজত

মূল আইন

স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ অধ্যাদেশ, ২০০৮


স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ অধ্যাদেশ, ২০০৮
( ২০০৮ সনের ২৭ নং অধ্যাদেশ)
[৮ জুন, ২০০৮]
অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়ন অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত
অধ্যাদেশ
যেহেতু অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়নকে অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; এবং
যেহেতু সংসদ ভাঙ্গিয়া যাওয়া অবস্থায় রহিয়াছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট ইহা সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হইয়াছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রহিয়াছে;
সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৩ এর দফা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারী করিলেনঃ-
সূচী
ধারাসমূহ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও মেয়াদ
২। সংজ্ঞা
৩। অধ্যাদেশের প্রাধান্য
৪। কমিশন প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি
৫। কমিশনের মেয়াদ, ইত্যাদি
৬। কমিশনের গঠন, ইত্যাদি
৭। সদস্যগণের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৮। সদস্য পদে সাময়িক শূন্যতা পূরণ
৯। কমিশনের সভা
১০। সদস্যগণের পদত্যাগ
১১। সদস্যগণের পদমর্যাদা, পারিশ্রমিক ও সুবিধাদি
১২। প্রধান নির্বাহী
১৩। কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ

মূল অধ্যাদেশ পড়ুন