Author Archives: শাহ আলম বাদশা
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮
সরকারি কর্মচারী নিয়মিত উপস্থিতি বিধি ২০১৯
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯
<!– –>
|
||||||||||||||||||
<!– ধারা নং [এপ্রিল ৬, ২০০৯]
|
||||||||||||||||||
![]() <!– http://www.google.com/coop/cse/brand?form=cse-search-box&lang=en–> |
||||||||||||||||||
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ, ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য প্রতিরোধ ও তৎসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধান করিবার লক্ষ্যে প্রণীত আইন।
|
||||||||||||||||||
যেহেতু ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ, ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য প্রতিরোধ ও তৎসশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :- |
||||||||||||||||||
সূচী | ||||||||||||||||||
ধারাসমূহ | ||||||||||||||||||
<!–[Open With PDF] –> | ||||||||||||||||||
প্রথম অধ্যায় প্রারম্ভিক |
||||||||||||||||||
১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন | ||||||||||||||||||
২৷ সংজ্ঞা | ||||||||||||||||||
৩। এই আইন অতিরিক্ত গণ্য হওয়া | ||||||||||||||||||
৪। আইনের প্রয়োগ হইতে অব্যাহতি | ||||||||||||||||||
দ্বিতীয় অধ্যায় পরিষদ প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি |
||||||||||||||||||
৫৷ পরিষদ প্রতিষ্ঠা | ||||||||||||||||||
৬৷ সদস্য পদের মেয়াদ | ||||||||||||||||||
৭৷ পরিষদের সভা | ||||||||||||||||||
৮৷ পরিষদের কার্যাবলী | ||||||||||||||||||
৯৷ পরিষদের তহবিল | ||||||||||||||||||
১০৷ জেলা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ কমিটি প্রতিষ্ঠা | ||||||||||||||||||
১১৷ জেলা কমিটির দায়িত্ব ও কার্যাবলী | ||||||||||||||||||
১২৷ জেলা কমিটির সভা | ||||||||||||||||||
১৩৷ উপজেলা কমিটি, ইউনিয়ন কমিটি ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
১৪৷ জেলা কমিটি, ইত্যাদির তহবিল | ||||||||||||||||||
১৫৷ বাজেট | ||||||||||||||||||
১৬৷ হিসাব রক্ষণ ও নিরীক্ষা | ||||||||||||||||||
১৭৷ বার্ষিক প্রতিবেদন | ||||||||||||||||||
তৃতীয় অধ্যায় অধিদপ্তর, মহাপরিচালক, ইত্যাদি |
||||||||||||||||||
১৮৷ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
১৯৷ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
২০৷ মহাপরিচালক | ||||||||||||||||||
২১৷ মহাপরিচালকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী | ||||||||||||||||||
২২৷ কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ | ||||||||||||||||||
২৩৷ মহাপরিচালক বা অন্য কোন কর্মকর্তার তদন্তের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
২৪৷ পরোয়ানা জারীর ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
২৫৷ প্রকাশ্য স্থান, ইত্যাদিতে আটক বা গ্রেফতারের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
২৬৷ তল্লাশী, ইত্যাদির পদ্ধতি | ||||||||||||||||||
২৭৷ ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্যের জন্য দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ | ||||||||||||||||||
২৮৷ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তা গ্রহণ | ||||||||||||||||||
২৯৷ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পণ্য সামগ্রী উৎপাদন, বিক্রয় ইত্যাদির উপর বাধা-নিষেধ | ||||||||||||||||||
৩০৷ প্রবেশ, ইত্যাদির ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৩১৷ নমুনা সংগ্রহের ক্ষমতা, ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
৩২৷ বাজেয়াপ্তযোগ্য পণ্য, ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
৩৩৷ বাজেয়াপ্তকরণ পদ্ধতি | ||||||||||||||||||
৩৪৷ পঁচনশীল পণ্যের নিষ্পত্তি | ||||||||||||||||||
৩৫৷ বাজেয়াপ্ত ও আটককৃত দ্রব্যাদির নিষ্পত্তি বা বিলি বন্দোবস্ত | ||||||||||||||||||
৩৬৷ ভেজাল পণ্যের সরাসরি আটক ও নিষ্পত্তি | ||||||||||||||||||
চতুর্থ অধ্যায় অপরাধ, দণ্ড, ইত্যাদি |
||||||||||||||||||
৩৭৷ পণ্যের মোড়ক, ইত্যাদি ব্যবহার না করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৩৮৷ মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৩৯৷ সেবার মূল্যের তালিকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শন না করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪০৷ ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪১৷ ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়ের দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪২৷ খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণের দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৩৷ অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণের দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৪৷ মিথ্যা বিজ্ঞাপন দ্বারা ক্রেতা সাধারণকে প্রতারিত করিবার দণ্ড৷ | ||||||||||||||||||
৪৫৷ প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৬৷ ওজনে কারচুপির দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৭৷ বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্রে কারচুপির দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৮৷ পরিমাপে কারচুপির দণ্ড | ||||||||||||||||||
৪৯৷ দৈর্ঘ্য পরিমাপের কার্যে ব্যবহৃত গজ বা ফিতায় কারচুপির দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫০৷ পণ্যের নকল প্রস্তুত বা উৎপাদন করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫১৷ মেয়াদ উত্তীর্ণ কোন পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫২৷ সেবা গ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্য করিবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫৩৷ অবহেলা, ইত্যাদি দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি, ইত্যাদি ঘটাইবার দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫৪৷ মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলা দায়েরের দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫৫৷ অপরাধ পুনঃ সংঘটনের দণ্ড | ||||||||||||||||||
৫৬৷ বাজেয়াপ্তকরণ ইত্যাদি | ||||||||||||||||||
পঞ্চম অধ্যায় বিচার, ইত্যাদি |
||||||||||||||||||
৫৭৷ বিচার | ||||||||||||||||||
৫৮। সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার | ||||||||||||||||||
৫৯। অপরাধের জামিন, আমলযোগ্যতা ও আপোষযোগ্যতা | ||||||||||||||||||
৬০। অভিযোগ | ||||||||||||||||||
৬১। তামাদি | ||||||||||||||||||
৬২। পণ্যের ত্রুটি পরীক্ষা | ||||||||||||||||||
৬৩। ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৬৪। দ্বিতীয়বার বিচার নিষিদ্ধ | ||||||||||||||||||
৬৫। আপীল | ||||||||||||||||||
ষষ্ঠ অধ্যায় দেওয়ানী কার্যক্রম ও প্রতিকার |
||||||||||||||||||
৬৬। দেওয়ানী প্রতিকার | ||||||||||||||||||
৬৭। দেওয়ানী আদালতের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৬৮। দেওয়ানী আপীল | ||||||||||||||||||
সপ্তম অধ্যায় বিবিধ |
||||||||||||||||||
৬৯। আইনের অধীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৭০। অধিদপ্তর কর্তৃক গৃহীতব্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা | ||||||||||||||||||
৭১। ফৌজদারী কার্যক্রমের সীমাবদ্ধতা | ||||||||||||||||||
৭২। ঔষধ বিষয়ক বিশেষ বিধান | ||||||||||||||||||
৭৩। বেসরকারী স্বাস্থ্য পরিসেবা পরিবীক্ষণ | ||||||||||||||||||
৭৪। গ্রেফতার বা আটক সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিতকরণ | ||||||||||||||||||
৭৫। অন্য আইনে অপরাধ হইবার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় পদ্ধতি | ||||||||||||||||||
৭৬। অভিযোগ এবং জরিমানার টাকায় অভিযোগকারীর অংশ | ||||||||||||||||||
৭৭। সরল বিশ্বাসে কৃত কার্য | ||||||||||||||||||
৭৮। দায় হইতে অব্যাহতি | ||||||||||||||||||
৭৯। ক্ষমতা অর্পণ | ||||||||||||||||||
৮০। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৮১। প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা | ||||||||||||||||||
৮২। ইংরেজীতে অনুদিত পাঠ প্রকাশ, ইত্যাদি |
সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯৪
সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯৪
( ১৯৯৪ সনের ২১ নং আইন )
[১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৪]
সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন আইন, ১৯৯২ এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখে বা তত্পূর্বে উক্ত আইনের অধীন রম্্নজুকৃত ও অনিষ্পন্ন মামলা, আপীল ও অন্যান্য কার্যধারা নিষ্পত্তি এবং নিষ্পন্নকৃত তদন্ত্মের ভিত্তিতে মামলা ও অন্যান্য কার্যধারা পরিচালনা ও আনুষংগিক বিষয়ে বিধান করার জন্য প্রণীত আইন৷
যেহেতু সন্ত্রাসমূলক অপরাধ দমন আইন, ১৯৯২ (১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইন) এর মেয়াদ উক্ত আইনের ১(২) ধারা অনুযায়ী, ২১ শে কার্তিক, ১৪০১ মোতাবেক ৫ই নভেম্বর ১৯৯৪ তারিখে উত্তীর্ণ হইয়াছে;
এবং যেহেতু উক্ত মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখে বা তত্পূর্বে রম্্নজুকৃত এবং অনিষ্পন্ন মামলা, আপীল ও অন্যান্য কার্যধারা নিষ্পত্তি করা এবং নিষ্পন্নকৃত তদন্ত্মের ভিত্তিতে মামলা ও অন্যান্য কার্যধারা পরিচালনা ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্্নরূপ আইন করা হইল:-
সূচী
ধারাসমূহ
১৷ সংতিগপ্ত শিরোনামা ও প্রর্বতন
২৷ সংজ্ঞা
৩৷ ১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইনের অধীন কতিপয় কার্যধারা নিষ্পত্তিকরণ
৪৷ ১৯৯২ সনের ৪৪ নং আইনের অধীন অপরাধের অনিষ্পন্ন তদন্ত্মের নিষ্পত্তি ও বিচার
৫৷ রহিতকরণ ও হেফাজত
স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ অধ্যাদেশ, ২০০৮
স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ অধ্যাদেশ, ২০০৮ | |
( ২০০৮ সনের ২৭ নং অধ্যাদেশ) | |
[৮ জুন, ২০০৮] | |
অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়ন অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত | |
অধ্যাদেশ | |
যেহেতু অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়নকে অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; এবং | |
যেহেতু সংসদ ভাঙ্গিয়া যাওয়া অবস্থায় রহিয়াছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট ইহা সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হইয়াছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রহিয়াছে; | |
সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৩ এর দফা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারী করিলেনঃ- | |
সূচী | |
ধারাসমূহ | |
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও মেয়াদ | |
২। সংজ্ঞা | |
৩। অধ্যাদেশের প্রাধান্য | |
৪। কমিশন প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি | |
৫। কমিশনের মেয়াদ, ইত্যাদি | |
৬। কমিশনের গঠন, ইত্যাদি | |
৭। সদস্যগণের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা | |
৮। সদস্য পদে সাময়িক শূন্যতা পূরণ | |
৯। কমিশনের সভা | |
১০। সদস্যগণের পদত্যাগ | |
১১। সদস্যগণের পদমর্যাদা, পারিশ্রমিক ও সুবিধাদি | |
১২। প্রধান নির্বাহী | |
১৩। কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ |