|
|||
[২৭ অক্টোবর, ২০১৩ ] | |||
নির্যাতন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক অথবা অমর্যাদাকর আচরণ অথবা শাস্তির বিরুদ্ধে জাতিসংঘ সনদের কার্যকারিতা প্রদানের লক্ষ্যে প্রণীত আইন | |||
যেহেতু ১৯৮৪ সালের ১০ ডিসেম্বর নিউইয়র্কে নির্যাতন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক, লাঞ্ছনাকর ব্যবহার অথবা দণ্ডবিরোধী একটি সনদ স্বাক্ষরিত হইয়াছে; এবং যেহেতু ১৯৯৮ সালের ৫ অক্টোবর স্বাক্ষরিত দলিলের মাধ্যমে উক্ত সনদে বাংলাদেশও অংশীদার হইয়াছে; এবং যেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৫(৫) অনুচ্ছেদ নির্যাতন এবং নিষ্ঠুর, অমানবিক, লাঞ্ছনাকর ব্যবহার ও দণ্ড মৌলিকভাবে নিষিদ্ধ করিয়াছে; এবং যেহেতু জাতিসংঘ সনদের ২(১) ও ৪ অনুচ্ছেদ নির্যাতন, নিষ্ঠুর, অমানবিক ও লাঞ্ছনাকর ব্যবহার ও দণ্ড অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করিয়া নিজ নিজ দেশে আইন প্রণয়নের দাবি করে; এবং যেহেতু বাংলাদেশে উপরিউক্ত সনদে বর্ণিত অঙ্গীকারসমূহের কার্যকারিতা প্রদানে আইনী বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:— |
|||
সূচী | |||
ধারাসমূহ | |||
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন | |||
২। সংজ্ঞা | |||
৩। আইনের প্রাধান্য | |||
৪। আদালতে অপরাধের অভিযোগ | |||
৫। আদালত কর্তৃক মামলা দায়েরের নির্দেশ দান | |||
৬। তৃতীয় পক্ষ দ্বারা অভিযোগ | |||
৭। অভিযোগের অপরাপর ধরন | |||
৮। অপরাধের তদন্ত | |||
৯। ফৌজদারী কার্যবিধির প্রয়োগ | |||
১০। অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ, ইত্যাদি | |||
১১। নিরাপত্তা বিধান | |||
১২। যুদ্ধ অথবা অন্য ধরনের অজুহাত অগ্রহণযোগ্য | |||
১৩। অপরাধসমূহ | |||
১৪। বিচার | |||
১৫। শাস্তি | |||
১৬। আপীল | |||
১৭। অ-নাগরিক | |||
১৮। প্রত্যর্পণ | |||
১৯। ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ও অপ্রত্যক্ষ প্রমাণ | |||
২০। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা |