জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯


জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯

( ২০০৯ সনের ৬৩ নং আইন )

[অক্টোবর ১৫, ২০০৯]

জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠাকল্পে আজীবন সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন;

এবং যেহেতু জাতির পিতার আজীবনের লালিত স্বপ্ন এই দেশের গরীব-দুঃখী মেহনতী মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী দেশ হিসাবে গড়িয়া তোলা এবং এই মহান লক্ষ্যকে সামনে লইয়া বাঙ্গালী জাতির প্রাণপুরুষ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু যখন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানের মত মৌলিক প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহের নিশ্চয়তা বিধানকল্পে একটি শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠাকল্পে নিরলসভাবে কাজ করিয়া যাইতেছিলেন তখন মানবতার চরম শত্রু একটি কুচক্রী মহল স্বাধীনতা যুদ্ধের পরাজিত শক্তি এবং তাহাদের দেশী-বিদেশী দোসরদের সহায়তায় হীন চক্রান্তের মাধ্যমে জাতির পিতা ও তাঁহার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে ১৯৭৫ সনের ১৫ আগস্ট তারিখে নৃশংসভাবে হত্যা করে মানব ইতিহাসে এক কলঙ্কময় কালো অধ্যায়ের সূচনা করে;

এবং যেহেতু উক্তরূপ চক্রান্তের ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার পরিবারের অন্যান্য জীবিত সদস্যগণকে একাধিকবার হত্যার চেষ্টা করা হইয়াছে এবং এখনও অনুরূপ চক্রান্ত অব্যাহত রহিয়াছে;

এবং যেহেতু উক্তরূপ চক্রান্ত অব্যাহত থাকিবার পরিপ্রেক্ষিতে উক্ত সদস্যগণের নিরাপত্তা রক্ষার্থে রাষ্ট্র কর্তৃক কতিপয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-

সূচী

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২। সংজ্ঞা
৩। আইনের প্রাধান্য
৪। জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিধান

বিস্তারিত–এখানে

পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০


পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ৫৮ নং আইন )

[]

জাতিসংঘ কর্তৃ ক ঘোষিত নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সনদ, ১৯৭৯ ও শিশু অধিকার সনদ, ১৯৮৯ এর স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্র হিসাবে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে বর্ণিত নারী ও শিশুর সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ,পারিবারিক সহিংসতা হইতে নারী ও শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন।

যেহেতু জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সনদ, ১৯৭৯ ও শিশু অধিকার সনদ, ১৯৮৯ এর স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্র হিসাবে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে বর্ণিত নারী ও শিশুর সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ, পারিবারিক সহিংসতা হইতে নারী ও শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-

সূচী

ধারাসমূহ

প্রম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম এবং মেয়াদ
২। সংজ্ঞা
দ্বিতীয় অধ্যায়
পারিবারিক সহিংসতা
৩। পারিবারিক সহিংসতা
তৃতীয় অধ্যায়
পুলিশ অফিসার, প্রয়োগকারী কর্মকর্তা এবং সেবা প্রদানকারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য ইত্যাদি
৪। পুলিশ অফিসারের দায়িত্ব ও কর্তব্য
৫। প্রয়োগকারী কর্মকর্তা নিয়োগ
৬। প্রয়োগকারী কর্মকর্তার দায়িত্ব ও কর্তব্য
৭। সেবা প্রদানকারী এবং উহাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
৮। আশ্রয় নিবাসের দায়িত্ব
৯। চিকিৎসা সেবা প্রদানকারীর দায়িত্ব
চতুর্থ অধ্যায়
সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির অধিকার, প্রতিকার প্রাপ্তি, ইত্যাদি
১০। অংশীদারী বাসগৃহে বসবাসের অধিকার।
১১। আদালতে আবেদন
১২। আবেদন দাখিলের স্থান
১৩। অন্তবর্তীকালীন সুরক্ষা আদেশ ও নোটিশ জারী
১৪। সুরক্ষা আদেশ
১৫। বসবাস আদেশ
১৬। ক্ষতিপূরণ আদেশ
১৭। নিরাপদ হেফাজত আদেশ
১৮। বিনা মূল্যে আদেশের অনুলিপি সরবরাহ
১৯। আদেশের মেয়াদ ও সংশোধন, ইত্যাদি
পঞ্চম অধ্যায়
আবেদন নিষ্পত্তি, বিচার, আপীল, ইত্যাদি
২০। আবেদন নিষ্পত্তি
২১। বিচার
২২। বিচারের কার্যপদ্ধতি
২৩। নিভৃত কক্ষে বিচার কার্যক্রম
২৪। সরেজমিনে তদন্ত
২৫। আদেশ জারী
২৬। প্রতিপক্ষের অনুপস্থিতিতে বিচার
২৭। আবেদন খারিজ
২৮। আপীল
ষষ্ঠ অধ্যায়
অপরাধ, শাস্তি, ইত্যাদি
২৯। আমলযোগ্যতা, জামিনযোগ্যতা এবং আপোষযোগ্যতা
৩০। সুরক্ষা আদেশ লঙ্ঘনের শাস্তি
৩১। সমাজকল্যাণমূলক কাজে সেবা প্রদান
৩২। মিথ্যা আবেদন করিবার শাস্তি
সপ্তম অধ্যায়
বিবিধ
৩৩। জনসেবক
৩৪। প্রয়োগকারী কর্মকর্তার জবাবদিহিতা
৩৫। এই আইনের বিধানাবলীর অতিরিক্ততা
৩৬। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
৩৭। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ

বিস্তারিত–ক্লিক করুন

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০


জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ৩ নং আইন )

[জানুয়ারি ২৮, ২০১০]

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন এবং তদ্সংশিস্নষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধানাবলী প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন এবং তদ্সংশিস্নষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধানাবলী প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :

সূচী

ধারাসমূহ

প্রথম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২৷ সংজ্ঞা
দ্বিতীয় অধ্যায়
পরিচয় নিবন্ধন, ইত্যাদি
৩। পরিচয় নিবন্ধন
৪। জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান
৫। জাতীয় পরিচয়পত্র পাইবার অধিকার
৬। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা
৭। জাতীয় পরিচয়পত্রের মেয়াদ ও পুনঃ নিবন্ধন
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন
৯। নূতন জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান
১০। জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল
১১। কতিপয় সেবা গ্রহণে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন
১২। কমিশনকে বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা প্রদান
১৩। তথ্য-উপাত্তের জন্য আবেদন
তৃতীয় অধ্যায়
অপরাধ ও দণ্ড
১৪। মিথ্যা তথ্য প্রদানের জন্য দন্ড
১৫। একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র গ্রহণ করিবার দন্ড
১৬। তথ্য-উপাত্ত বিকৃত বা বিনষ্ট করিবার দন্ড
১৭। দায়িত্ব অবহেলার দন্ড
১৮। জাতীয় পরিচয়পত্র জাল করিবার দন্ড
১৯। অন্য কোন নাগরিকের জাতীয় পরিচয়পত্র ধারণ কিংবা বহন করিবার দন্ড
২০। ফৌজদারী কার্যবিধির প্রয়োগ
২১। অপরাধের আমলযোগ্যতা, অ-আপোষযোগ্যতা ও জামিনযোগ্যতা
চতুর্থ অধ্যায়
বিবিধ
২২। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
২৩। প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
২৪। ইংরেজীতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ
২৫। হেফাজত সংক্রান্ত বিশেষ বিধান

বিস্তারিত–এখানে ক্লিক করুন

দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১২


দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ১ নং আইন )

[ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১২]

দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো নিয়ন্ত্রণ করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন

যেহেতু দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো নিয়ন্ত্রণকল্পে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—

সূচী

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২। সংজ্ঞা
৩। দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো নিষিদ্ধ
৪। দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগাইবার স্থান নির্ধারণ
৫। বিদ্যমান দেওয়াল লিখন বা পোস্টার সম্পর্কে ব্যবস্থা গ্রহণ, ইত্যাদি
৬। অপরাধ ও দণ্ড
৭। বিচার
৮। কোম্পানী, ইত্যাদি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন
৯। বিশেষ বিধান
১০। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

বিস্তারিত–দেওয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১২

মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন-২০১২


মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ৩ নং আইন )

[ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১২]

মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন এবং মানব পাচার অপরাধের শিকার ব্যক্তিবর্গের সুরক্ষা ও অধিকার বাস্তবায়ন ও নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন এবং মানব পাচার অপরাধের শিকার ব্যক্তিবর্গের সুরক্ষা ও অধিকার বাস্তবায়ন ও নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে বিধান করা আবশ্যক; এবং
যেহেতু মানব পাচার সংক্রান্ত সংঘবদ্ধভাবে সংঘটিত আন্তঃদেশীয় অপরাধসমূহ প্রতিরোধ ও দমনকল্পে আন্তর্জাতিক মানদন্ডের সহিত সঙ্গতিপূর্ণ বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—

সূচী

ধারাসমূহ

প্রথম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২। সংজ্ঞা
৩। মানব পাচার
৪। আইনের প্রাধান্য এবং ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮, ইত্যাদির প্রযোজ্যতা
৫। এই আইনের অতিরাষ্ট্রিক (extraterritorial) প্রয়োগ
দ্বিতীয় অধ্যায়
মানব পাচার ও তদ্‌সংশ্লিষ্ট অপরাধসমূহ এবং দণ্ড
৬। মানব পাচার নিষিদ্ধকরণ ও দণ্ড
৭। সংঘবদ্ধ মানব পাচার অপরাধের দণ্ড
৮। অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা, ষড়যন্ত্র বা প্রচেষ্টা চালানোর দণ্ড
৯। জবরদস্তি বা দাসত্বমূলক শ্রম বা সেবা প্রদান করিতে বাধ্য করিবার দণ্ড
১০। মানব পাচার অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে অপহরণ, চুরি এবং আটক করিবার দণ্ড
১১। পতিতাবৃত্তি বা অন্য কোনো প্রকারের যৌন শোষণ বা নিপীড়নের জন্য আমদানী বা স্থানান্তরের দণ্ড
১২। পতিতালয় পরিচালনা বা কোন স্থানকে পতিতালয় হিসাবে ব্যবহারের অনুমতি প্রদানের দণ্ড
১৩। পতিতাবৃত্তির উদ্দেশ্যে আহবান জানাইবার দণ্ড
১৪। ভিকটিম বা মামলার সাক্ষীকে হুমকি প্রদানের দণ্ড
১৫। মিথ্যা মামলা বা মিথ্যা অভিযোগ দায়েরের দণ্ড
১৬। অপরাধের আমলযোগ্যতা, আপোষযোগ্যতা ও জামিনযোগ্যতা
তৃতীয় অধ্যায়
অভিযোগ দায়ের এবং তদন্ত
১৭। অভিযোগ দায়ের
১৮। অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে আইনগত অনুমান
১৯। তদন্ত
২০। প্রতিরোধমূলক তল্লাশী এবং আটক
চতুর্থ অধ্যায়
মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল এবং অপরাধের বিচার
২১। মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল গঠন
২২। ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা
২৩। ট্রাইব্যুনালের অধিকতর তদন্ত সংক্রান্ত ক্ষমতা
২৪। বিচারকার্য সম্পন্নের সময়সীমা
২৫। রুদ্ধ-কক্ষ বিচার (trial in-camera)
২৬। দোভাষী নিয়োগ
২৭। সম্পত্তি আটক (seizure) , অবরুদ্ধকরণ (freeze)ও বাজেয়াপ্তকরণ (confiscation) এবং অতিরাষ্ট্রিক নিষেধাজ্ঞা
২৮। ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক ক্ষতিপূরণ প্রদানের আদেশ
২৯। বিদেশী দলিল, লিখিত তথ্য প্রমাণাদি বা উপাদানের গ্রহণযোগ্যতা
৩০। ইলেকট্রনিক তথ্য প্রমাণের গ্রহণযোগ্যতা
৩১। আপিল
পঞ্চম অধ্যায়
মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিবর্গ এবং সাক্ষীদিগকে সহায়তা এবং তাহাদের সুরক্ষা ও পুনর্বাসন
৩২। মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিবর্গকে বা ভিকটিমদের চিহ্নিতকরণ এবং উদ্ধার
৩৩। ভিকটিম বা মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিবর্গের প্রত্যাবাসন (repatriation) এবং প্রত্যাবর্তন (return)
৩৪। ভিকটিম বা মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিবর্গ এবং জনসাধারণকে সাধারণভাবে তথ্য সরবরাহ
৩৫। আশ্রয় কেন্দ্র এবং পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা
৩৬। নিরাপত্তা বিধান (protection) , পুনর্বাসন এবং সামাজিক একাঙ্গীভূতকরণ (integration)
৩৭। ফৌজদারী বিচারের ক্ষেত্রে ভিকটিম বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এবং সাক্ষীর সুরক্ষা বিধান
৩৮। শিশু ভিকটিম এবং শিশু সাক্ষীর অধিকার রক্ষা
৩৯। ক্ষতিপূরণ আদায়ে দেওয়ানী মামলা রুজু করিবার অধিকার
৪০। মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিকে আর্থিক সহায়তা প্রদান
ষষ্ঠ অধ্যায়
মানব পাচার দমন ও প্রতিরোধে যৌথ বা পারস্পরিক আইনি সহযোগিতা
৪১। মানব পাচার দমন ও প্রতিরোধে যৌথ বা পারস্পরিক আইনি সহায়তা এবং সহযোগিতা
সপ্তম অধ্যায়
বিবিধ
৪২। মানব পাচার প্রতিরোধ তহবিল
৪৩। জাতীয় মানব পাচার দমন সংস্থা
৪৪। কোম্পানী বা ফার্ম কর্তৃক অপরাধ সংঘটন
৪৫। সমতার নীতির প্রয়োগ এবং ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে বিধান
৪৬। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
৪৭। রহিতকরণ ও হেফাজত
৪৮। আইনের ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ

বিস্তারিত এখানে- মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২

সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন)আইন-২০১২


সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ৬ নং আইন )

[২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১২]

সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ১৬ নং আইন) এর সংশোধনকল্পে
প্রণীত আইন

যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ১৬ নং আইন) এর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—

সূচী

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
২। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২ এর সংশোধন
৩। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩ এর সংশোধন
৪। ২০০৯ সনের ১৬নং আইনের ধারা ৫ এর প্রতিস্থাপন।
৫। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৬ এর প্রতিস্থাপন
৬। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৭ এর প্রতিস্থাপন
৭। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৩ এর সংশোধন
৮। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৫ এর প্রতিস্থাপন
৯। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৬ এর প্রতিস্থাপন
১০। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৭ এর সংশোধন
১১। ২০০৯ সনের ১৬নং আইনের ধারা ১৯ এর সংশোধন
১২। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২০ এর সংশোধন
১৩। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২২ এর সংশোধন।
১৪। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৩ এর সংশোধন
১৫। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৪ এর সংশোধন।
১৬। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৫ এর সংশোধন
১৭। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৯ এর সংশোধন
১৮। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩২ এর সংশোধন
১৯। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৩ এর সংশোধন।
২০। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৪ এর প্রতিস্থাপন।
২১। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৫ এর প্রতিস্থাপন
২২। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৬ এর সংশোধন
২৩। ২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৮ এর সংশোধন
২৪। রহিতকরণ ও হেফাজত

বিস্তারিত দেখুন-এখানে ক্লিক

মূল আইন দেখুন–এখানে ক্লিক করুন